আইপিএল ২০২৪ক্রিকেট নিউজফুটবলক্রিকেট গসিপঅন্যান্য খেলাধুলা

IPL 2023 : ‘ছেলেদের প্রচণ্ড খিদে’, মুখ খুললেন মালকিন, ১২০-র পর আর পারেননি প্রীতি !!

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগ (IPL 2023) নাম হলেও, বিবিধ কারণের জন্য একাধিকবার ক্রোড়পতি লিগ দেশের বাইরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইপিএল ভূমিষ্ঠ হয়েছিল ২০০৮ সালে। আর আইপিএলের দ্বিতীয় ...

Updated on:

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগ (IPL 2023) নাম হলেও, বিবিধ কারণের জন্য একাধিকবার ক্রোড়পতি লিগ দেশের বাইরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইপিএল ভূমিষ্ঠ হয়েছিল ২০০৮ সালে। আর আইপিএলের দ্বিতীয় সংস্করণ অর্থাৎ আইপিএল-টু দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আইপিএল সিংহের দেশে পাড়ি জমিয়েছিল লোকসভা নির্বাচন ও নিরাপত্তাজনিত কারণে কথা ভেবে। প্রীতি জিন্টা (Preity Zinta) দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হওয়া আইপিএলের এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা শুনিয়েছেন। পঞ্জাব কিংসের (Punjab Kings) মালকিন খেলোয়াড়দের খিদে নিয়ে কথা বলেছেন। তবে ২০১৯ সালে প্রীতির দলের নাম কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব ছিল।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

প্রীতি আইপিএলের সম্প্রচারকারী চ্যানেলে বললেন, ‘আমি ওই প্রথমবার উপলব্ধি করেছিলাম যে, কত খেতে পারে ছেলেরা! তখন আমরা দক্ষিণ আফ্রিকায় ছিলাম। ওদেরকে ওখানে ভালো পরোটা দেওয়া হয়নি। তারপর আমি খেলোয়ারদের বললাম, আমি পরোটা করা শেখাবো তোমাদের। ছেলেরা এটা শুনে বলে, পরোটা নাকি আমাকেই বানাতে হবে। ওদেরকে আমি বলেছিলাম, আমি আলুর পরোটা নিজে হাতে বানিয়ে খাওয়াবো পরের ম্যাচ জিততে পারলে। আমরা পরের ম্যাচটি জিতে যাই। এরপর ১২০ টি আলুর পরোটা আমাকে বানাতে হয়েছিল। তারপর আর আমি পরোটা বানাইনি।’ হরভজন সিং (তিনিও ছিলেন এই অনুষ্ঠানে) এই কথা শুনে বলে ওঠেন যে, ‘ইরফান ২০ টি আলুর পরোটা একাই খেয়ে নেবে।’

পাঞ্জাবের ছেলে হয়েও হরভজন (Harbhajan Singh) কখনো প্রীতির টিমে খেলেননি। আইপিএল কিংবদন্তি মুম্বই-চেন্নাই-কলকাতায় খেলে পাঞ্জাবে না খেলায় নিয়ে বিস্তর আক্ষেপ রয়েছে। আইপিএলের সম্প্রচারকারী চ্যানেলের হয়ে কয়েকদিন আগেই টুইটারে এক প্রশ্ন উত্তর পর্ব রাখা হয়েছিল। হরভজন সেখানে বলেছিলেন, “পাঞ্জাব কিংসের হয়ে খেলার সুযোগ আমি পাইনি। ক্যারিয়ারের শেষ দু-তিন বছর আমি চেয়েছিলাম আইপিএলে পাঞ্জাবের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে। আমার মধ্যে যা স্কিল ছিল, দলের স্বার্থে সেটাকে ব্যবহার করতে চেয়েছিলাম। তবে আমি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে দশ বছর ধরে খেলেছি। সেটা সত্যিই স্মরণীয় ছিল। অসাধারণ সব স্মৃতি ছিল। তিনটি ট্রফি ওখানে জিতেছি। কখনো মুম্বাইয়ের সাথে কাটানো সময় ভুলতে পারবো না। অত্যন্ত একটা বড় টিম ছিল। খেলতে পেরেছি সচিন তেন্ডুলকারের সাথে। ওই দলের প্রাণশক্তি অন্য পর্যায়ের ছিল।” তার জাতীয় দলের সতীর্থ ইরফান পাঠানকে হরভজন খুব ভালোভাবে চেনেন। তাই তিনি ইরফানের খাওয়ার ক্ষমতা নিয়ে বলতে পারলেন।

About Author
2.