TOP 3: ধোনির কারণে ক্যারিয়ার নষ্ট হয়েছিল এই ৩ উইকেট কিপারের !!

মহেন্দ্র সিং ধোনি হলেন ইন্ডিয়ান ক্রিকেটের অন্যতম সেরা অধিনায়ক। সারাবিশ্বে মহেন্দ্র সিং ধোনি ক্যাপ্টেন কুল নামে খ্যাত। উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে বহু বহু ম্যাচ তার বুদ্ধিতে তিনি বার করেছেন। এমনকি সারা বিশ্বে মহেন্দ্র সিং ধোনি রিভিউ সিস্টেম নামে পরিচিত, কারণ তার রিভিউ মিস যায়না, বলাই যেতে পারে। ২০০৭ সালের প্রথম টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপ তার বুদ্ধির জোরেই ফাইনাল যেতে টিম ইন্ডিয়া।
READ MORE:ধোনির জন্য এই ৫ ম্যাচ উইনার কে পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া, ২০২৩ বিশ্বকাপে করবেন কামাল !!
২০১১ সালে ওডিআই ওয়ার্ল্ড কাপে মহেন্দ্র সিং ধোনির করা ৯১ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস ইন্ডিয়াকে ফাইনাল জেতাতে সাহায্য করে। ক্যারিয়ারের কথা বলতে গেলে, ৯০ টেস্টে ৩৮.০৯ গড়ে ৪৮৭৬ রান করেছেন। ৩৫০ ওডিআই ম্যাচে ৫০.৫৮ গড়ে ১০৭৭৩ রান করেছেন। ৯৮ টি টোয়েন্টি ম্যাচে ১৬১৭ রান করেছেন ও আইপিএলে ২৫০ ম্যাচে ৫০৮২ রান বানিয়েছেন ধোনি।
১. দীনেশ কার্তিক:-
কার্তিক প্রথমের দিকে সুযোগ পেয়েও ভালো পারফর্ম দেখাতে সক্ষম হননি, এছাড়া ধোনির নেতৃত্বেও দীনেশ কার্তিক ভালো পারফরমেন্স দেখাতে পারেননি। দীনেশ কার্তিকের ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ারের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, কার্তিক ২৬ টি টেস্ট ম্যাচে ৪২ টা ইনিংস খেলে ২৫ গড়ে ১০২৫ রান করেন। এবং ৯৪টি ওডিআইতে ৭৯টা ইনিংস খেলে ১৭৫২ রান করেন ৩০.২১ গড়ে, এছাড়া টি টোয়েন্টি তে ৬০ ম্যাচে ৪৮টি ইনিংস খেলে ৬৮৬ রান করেন ২৬.৩৮ গড়ে।
ভারতীয় ক্রিকেট দল । বিশ্বকাপ ২০২৩ । IND vs PAK । রোহিত শর্মা । বিরাট কোহলি । সৌরভ গাঙ্গুলি । এম এস ধোনি । সচিন তেন্ডুলকর ।
২. পার্থিব প্যাটেল:-
পার্থিব প্যাটেল সুযোগ পেয়েছিলে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিমের খেলার কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। পার্থিব প্যাটেল ও কার্তিকের মত ধোনির নেতৃত্বে সুযোগ পেয়েছিল কিন্তু তিনিও কার্তিকের মতো ফ্লপ যায়।
পার্থিব প্যাটেলের ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ারের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনি ২৫ টেস্টে ৩৮ টি ইনিংস খেলে ৩১.১৩ গড়ে ৯৩৪ রান করেন, এবং ৩৮ ওডিআইতে ৩৪ ইনিংস খেলে ৭৩৬ রান করেন ২৩.৭৪ গড়ে, এছাড়া টি-টোয়েন্টিতে ২টি ম্যাচে ২টি ইনিংস খেলে ১৮ গড়ে ৩৬ রান করেন।
ঋষভ পন্থ । হার্দিক পান্ডিয়া । শুভমান গিল । গৌতম গম্ভীর । কে এল রাহুল । সূর্যকুমার যাদব । জাসপ্রিত বুমরাহ । জয় শাহ । রাহুল দ্রাবিড়।
৩. নামান ওঝা:-
কার্তিক ও পার্থিব এর মতো নামান তেমনভাবে সুযোগ পায়নি জাতীয় দলে খেলার। হয়তো জাতীয় দলের হয়ে খেলার সুযোগ পেলে আজ ভালো একটা জায়গায় পৌঁছাতেন। নামাজের ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে লক্ষ্য করা যাবে, তিনি ১টা টেস্ট ম্যাচে ২টি ইনিংস খেলে ৫৬ রান করেন ২৮ গড়ে, ওডিআইতে ১টা ম্যাচে ১ টা ইনিংস খেলে ১ গড়ে ১রান করেন এবং টি-টোয়েন্টিতে ২টি ম্যাচে ২টি ইনিংস খেলে ৬ গড়ে ১২ রান করেন।