বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষের হাতেই স্মার্টফোন দেখা যায়। আর এই স্মার্টফোনে আজ গোটা দুনিয়া এসে হাজির হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। সোশ্যাল মিডিয়ার এত বাড়বাড়ন্ত যে, এই যুগকে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগও। বলা যায় সোশ্যাল মিডিয়ার যেমন অনেক ভালো দিক আছে তেমন বেশ কিছু খারাপ দিক রয়েছে।
তবে সেই সমস্ত খারাপ দিক -কে ছাপিয়ে গেছে ভালো দিকগুলি। যার ফলে সোশ্যাল মিডিয়া আজ এত পপুলার। সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমরা সাধারণত বুঝে থাকি ইউটিউব (youtube), ফেসবুক (facebook), টুইটার (twitter), ইনস্টাগ্রাম (instagram) ইত্যাদি -কে। বেশ কিছু বছর আগে প্রতিভা (Talent) থাকলেও জনপ্রিয়তা পাওয়া খুবই কষ্টের ছিল।
কিন্তু আজ তা সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে। এই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতেই মানুষ আজ মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। যদি কারোর মধ্যে প্রতিভা থাকে তাহলে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যেতে পারে সে। আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় বিভিন্ন ধরনের খবর পাই। আমরা নিজেদের অলস সময় সোশ্যাল সাইটগুলিতেই কাটিয়ে থাকি। তাই মুহূর্তেই যে কোন ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। সোশ্যাল মিডিয়া কেবলমাত্র সংবাদ মাধ্যম হয়েই সীমাবদ্ধ থাকেনি। সম্প্রতি একটি খবর ভাইরাল হয়েছে।
এটি আসলে শুভমান গিল আর সারা টেন্ডুলকারের পুরনো চ্যাটের স্ক্রিনশট। সারা টেন্ডুলকার ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে। বেশ কয়েকদিন পুরনো এই চ্যাট দেখে বোঝা যায় তাদের মাঝে মাখোমাখো সম্পর্ক ছিল। নিজের জন্মদিন উপলক্ষে ভক্তদের সাথে ইনস্টাগ্রাম (instagram) এ লাইফ সেশন করছিলেন শুভমান। সেখানেই সারা তাকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। এই স্ক্রিনশটটি বর্তমানে তুমুল আকারে ভাইরাল হচ্ছে।
একটি ছবি শুভমান একবার সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করেছিলেন। ছবিটি এডিটেড ছিল। তা দেখে একজন ভক্ত প্রশংসা করেছিলেন। এর উত্তর দিয়েছিলেন সারা টেন্ডুলকার (Sara Tendulkar)। তার উত্তর দেখে স্পষ্টতঃ বোঝাই গিয়েছিল যে ওটি আসলে সারার এডিট করা। একে অপরের বিভিন্ন পোস্টে তাদেরকে কমেন্ট করতে দেখা গেছে। এই নিয়েই ভক্তরা তাদের মাঝে একটি সম্পর্ক কল্পনা করে নিয়েছেন। যদিও এই নিয়ে কখনোই মুখ খোলেননি সারা বা শুভমান। বর্তমানে খেলা নিয়ে ব্যস্ত আছেন শুভমান গিল (Subhman Gill)।
