আইপিএল ২০২৪ক্রিকেট নিউজফুটবলক্রিকেট গসিপঅন্যান্য খেলাধুলা

এই ৫ বিশ্ব বিখ্যাত ভারতীয় খেলোয়াড় যারা কোনদিন সুযোগ পাননি বিশ্বকাপ খেলার

Published on:

WhatsApp Group Join Now

বিশ্ব পর্যায়ে খেলার সুযোগ দেশের হয়ে পাওয়া প্রত্যেক খেলোয়াড়েরই স্বপ্ন। এই স্বপ্ন কিছু খেলোয়াড়ের পূরণ হয় এবং অপূর্ণ থেকে যায় কিছু। এমন পাঁচজন ভারতীয় দলের দুর্দান্ত খেলোয়াড়ের কথা বলব যারা বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পায়নি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেও।

WhatsApp Group Join Now

ইশান্ত শর্মা: ভারতীয় দলের ফাস্ট বোলার ইশান্ত শর্মার নাম এই তালিকায় প্রথম স্থানে। বোলারের সামনে ভয় পেতেন সেরা ব্যাটসম্যানরা। তা সত্ত্বেও বিশ্বকাপে এই খেলোয়াড়কে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। ইশান্ত শর্মাকে ২০১৫ বিশ্বকাপের সময় আশা করা হয়েছিল দলে নেয়া হবে বলে কিন্তু এই খেলোয়াড় চোট পেয়েছিলেন দল নির্বাচনের আগেই। এরপর কোনদিন তাকে আর নেওয়া হয়নি বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে।

ইরফান পাঠান: এই তালিকায় ইরফান পাঠানের নাম দ্বিতীয় স্থানে। তার সময়ের অন্যতম ফাস্ট বোলার ইরফান পাঠান হতে চেয়েছিলেন অলরাউন্ডার। ওডিআই ক্রিকেটে এই কারণে অনেক উত্থান-পতন দেখা গেছে তার খেলায়। সম্ভবত এই কারণেই বিশ্বকাপের জন্য তাকে নির্বাচিত দলের অংশ রাখেননি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করার সত্বেও।

অম্বাতি রাইডু: অম্বাতি রাইডুকে ভারতীয় দলের বিস্ফোরক ব্যাটসম্যানদের থেকে বাদ দেওয়াটা সবার চিন্তার বাইরে ছিল। জল্পনা ছিল যে ২০১৯ সালের বিশ্বকাপের আগে ভারতের হয়ে রাইডুকে খেলতে দেখা যাবে কিন্তু নির্বাচকরা দলে বিজয় শঙ্করকে অন্তর্ভুক্ত করে এই সুযোগটি তার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর পাওয়া যায় যে ভারতীয় ক্রিকেট ম্যানেজমেন্টের সাথে রাইডুর চাপানোতোর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়।

পার্থিব পাটেল: ২০০২ সালে পার্থিব প্যাটেল আন্তর্জাতিক অভিষেক করেছিলেন ভারতীয় দলের হয়ে, বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ তিনিও পাননি। বিশ্বকাপে উইকেট রক্ষক হিসাবে ২০০৩ সালে তাকে পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। কিন্তু এক সময় রাহুল দ্রাবিনের হাতে তুলে দেওয়া হয় উইকেটকিপিংয়ের দায়িত্ব। এরপর পার্থিব প্যাটেল সুযোগ পাননি ভারতের হয়ে বিশ্বকাপে খেলার।

ভিভিএস লক্ষ্মণ: ভারতের গ্রেট ব্যাটসম্যান ভিভিএস লক্ষণের নামটি এই তালিকার শেষ স্থানে। লক্ষণকে তার ক্যারিয়ারে সমস্যায় পড়তে দেখা গেছে ওডিআই ক্রিকেটে। তিনি ৮৬ টি ওয়ানডে খেলেছেন তার ক্যারিয়ারে কিন্তু ওঠা নামা করতে থাকে তার ছন্দ। সম্ভবত ১৩০টিরও বেশি টেস্ট ম্যাচ খেলা এই খেলোয়াড় এই কারণেই সুযোগ পাননি বিশ্বকাপে খেলার।

About Author

Leave a Comment

2.