Neeraj Chopra: তিনি অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তো ছিলেনই। রবিবার তার মাথায় উঠেছে বিশ্ব জয়ী মুকুট। আর সেই খেতাব জেতার পর আনন্দে ফুটে উঠেছেন নিরাজ চোপড়া। তার এই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জয়ী খেতাব নিয়ে, গোটা বিশ্বে তোলপাড় করে দিয়েছে। একইসঙ্গে ভারতের গর্বে বুক ফুলে উঠেছে।
![Neeraj Chopra: &Quot;পাকিস্তানি তো সমস্যা কোথায় ?...&Quot; আরশাদ নাদিমকে হারানোর পর এই বয়ানে সকলের মন জিতলেন নীরজ চোপড়ার মা !! 2 Neeraj Chopra](https://kheladhularjogot.com/wp-content/uploads/2023/08/neeraj-chopra-34455878959359268740.jpg)
নীরজ চোপড়া (Neeraj Chopra) রবিবার আরেকটি ঐতিহাসিক কীর্তি অর্জন করেছেন, বুদাপেস্টে পুরুষদের জ্যাভলিন থ্রো ফাইনাল ইভেন্টে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের স্বর্ণপদক জিতে প্রথম ভারতীয় অ্যাথলিট হয়ে উঠেছেন। ফাইনালে চোপড়ার দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় তিনি ৮৮.১৭ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন চালু করেছিলেন, যা ইভেন্টে সর্বোচ্চ ছিল। নীরজের কৃতিত্ব ২০২২ সালের বিশ্ব সংস্করণ থেকে একটি উল্লেখযোগ্য উন্নতি চিহ্নিত করেছিলেন, যেখানে তিনি একটি রৌপ্য পদক অর্জন করেছিলেন।
![Neeraj Chopra: &Quot;পাকিস্তানি তো সমস্যা কোথায় ?...&Quot; আরশাদ নাদিমকে হারানোর পর এই বয়ানে সকলের মন জিতলেন নীরজ চোপড়ার মা !! 3 Neeraj Chopra](https://kheladhularjogot.com/wp-content/uploads/2023/08/neeraj-chopra-47547602610159498909.jpg)
২০২৩ ইভেন্টে পুরুষদের জ্যাভলিন ফাইনালের যোগ্যতা রাউন্ডে, রবিবারের ইভেন্টে জায়গা বুক করার জন্য নীরজের শুধুমাত্র একটি থ্রো দরকার ছিল। অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তার প্রথম প্রচেষ্টায় একটি দুর্দান্ত ৮৮.৭৭ মিটার নিবন্ধন করেছিল, এইভাবে ফাইনালের জন্য একটি স্বয়ংক্রিয় যোগ্যতা অর্জন করেছিল। রবিবার ফাইনালে প্রথম থ্রোতে ফাউল করার পর নীরজ ৮৮.১৭ মিটার, ৮৬.৩২ মিটার, ৮৪.৬৪ মিটার, ৮৭.৭৩ মিটার এবং ৮৩.৯৮ মিটার দূরত্ব কভার করেছেন।
![Neeraj Chopra: &Quot;পাকিস্তানি তো সমস্যা কোথায় ?...&Quot; আরশাদ নাদিমকে হারানোর পর এই বয়ানে সকলের মন জিতলেন নীরজ চোপড়ার মা !! 4 Neeraj Chopra](https://kheladhularjogot.com/wp-content/uploads/2023/08/neeraj-chopra-53938442003559690113.jpg)
পাশাপাশি নীরাজের মায়ের কতটা গর্বের বিষয় যে তার ছেলে পাকিস্তানের নাদিমকে হারিয়ে সোনার পদক জিতেছেন। এই বিষয়ে চোপড়ার মা বলেন দেশ, জাতি, ধর্ম এবং রাজনৈতিক ঝামেলা এসবের ঊর্ধ্বে রয়েছে খেলা। এটা সকল দেশবাসীদের স্মরণ করিয়ে দিলেন মিরাজ চোপড়ার মা। তিনি বলেন, “দেখুন সকলেই খেলার জন্য মাঠে নামে। যেখানে একজন জয়ী হয় এবং অপরজন পরাজিত হয়। সুতরাং এখানে পাকিস্তান অথবা হরিয়ানা নিয়ে কোন প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের কাছে আসল বিষয় হল আনন্দ উপভোগ করা বা আনন্দ পাওয়া। যদি এখানে পাকিস্তানের ওই ছেলেটি দীপ্ত তাহলে সেখানেও আনন্দই হত।”